পুরুষদের
পছন্দ দুষ্টু মেয়ে, কিন্তু কেন!
প্রেম, ভালোলাগা কিংবা মন্দ লাগা মানুষ মনের ভেতর বিভিন্নভাবে অনুভব করে। প্রতিটা মানুষ স্বতন্ত্র বৈশিষ্টের অধিকারী। সুতরাং একজনের যা অসাধারণ সৌন্দর্য্যমণ্ডিত সেটা অন্য জনের কাছে নাও হতে পারে। তারপরেও গড়পড়তা বলে একটা ব্যাপারতো থেকেই যায়। চলুন আজ সিম্পল একটা বিষয় ‘পুরুষ কেন দুষ্টু প্রকৃতির মেয়ে পছন্দ করে’ নিয়ে আলোচনা করলে কেমন হয়! নিশ্চয়ই পুরুষদের কাছ থেকে পরস...্পর বিরোধী নানারকম তথ্য পাওয়া যাবে।ওকে! আলোচনার আগে আপনাকে একটু খেই ধরিয়ে দেই, আপনি কি জানেন! গুডি গুডি টাইপ মেয়েরা শুধু স্বর্গে যেতে পারে আর দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা সবখানে যেতে পারে। এখানেই লুকিয়ে থাকতে পারে কোনো রহস্য। এবার তবে সেই কারণগুলো মন থেকে উগড়ে দিন। অতলষ্পর্শীকে আবিস্কার করার নেশাতুর আগ্রহ তো সবারই অদম্য। জানিয়ে দিন তবে রহস্যটা কি!
কোনো একটা অজানা কারণে পুরুষেরা দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েদের পছন্দ করে থাকে। ব্যাপার টা আসলে সেই আবিস্কার হেতু! পুরুষের এই দুষ্টু মেয়ে কেন্দ্রীক ব্যাপার স্যাপার নিয়ে সম্প্রতি জরিপ কাজ পরিচালনা করেছে জি নিউজ। পুরুষদের কাছ থেকে পাওয়া নানা রকম তথ্য খণ্ডিয়ে গড়পড়তা ছয়টি কারণকে উল্লেখযোগ্য বলে ধারণা করা হয়েছে। চলুন চোখ রাখি।
সম্পর্কের গভীরতা চেয়ে ব্যস্ত হননা: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা একটু সতন্ত্র ও স্বাধীনচেতা হয়ে থাকে আর সেকারণেই তারা দীর্ঘকালীন একটি সম্পর্কে নিজেকে আবদ্ধ করে রাখতে চায়না। সম্পর্কের গভীরতার বিষয়টি তাদের কাছে গৌণ। বাবা-মায়ের মাথার বোঝা হয়ে থাকতে নারাজ ওই মেয়েরা পুরুষের নোংরা মানসিকতাকে হেলায় ঠেলে দিতে কখনো পিছপা হয়না। পুরুষরা মেয়েদের বোল্ড মাইন্ড পছন্দ করে।
আকর্ষণীয় পোশাক: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা তাদের নিজস্ব স্বভাব গুণেই পুরুষদের চোখে নিজেদের আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। উল্লেখযোগ্য কারণ হলো পোশাক পরিচ্ছদ। তারা নিঃর্দ্বিধায় পুরুষদের চোখে আকর্ষণীয় সব উদ্দীপক পোশাক পড়তে পারে। পুরুষদের চোখে হাই হিল, সর্ট স্কার্ট ও সিস্নভলেস পোশাকের থেকে আকর্ষণীয় তো কিছু হতে পারে না।
অসাধারণ সেন্স অব হিউমার: পুরুষদের আসরে জুসি ল্যঙ্গোয়েজ আর ডার্টি জোকস্ থাকবেনা সেটা কি ভাবা যায়! এই পরিস্থিতিতে দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েদের অসাধারণ সেন্স অব হিউমার প্রকাশ পায়। হাস্যরসের খানিকটা তাদেরও তো জানা। সুতরাং পাল্টা জুসি ল্যাঙ্গোয়েজ দিয়ে তারাও আসর জমাতে সক্ষম। নিজেকে যে কোনো পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেয়ার ক্ষমতা তাদের মধ্যে দুর্দান্ত।
এটা দরকার, এটা চাই: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা কখনোই বলবে না মিউজিকটা উচ্চস্বরে হয়েছে, ক্ষুধা লেগেছে অথবা তাদের ঠাণ্ডা কিংবা গরম লাগছে। তারা কথা বলে অথবা ব্যাখ্যা দিয়ে সময় নষ্ট করতে পছন্দ করেন না। তারা উঠবে- রেডিওটা বন্ধ করবে, নিজের জন্য স্যান্ডউইচের ব্যবস্থা করবে, হ্যাঙ্গার থেকে নিজের জন্য জ্যাকেট নামিয়ে নেবে।
চিন্তাশীলতায় সমমনা: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা মানসিক দিক দদিয়ে পুরুষের অনেক কাছাকাছি চলে আসতে পারে। তারা পুরুষের প্রতিপক্ষ হতে পছন্দ করেন না। পুরুষরাও তাদের সঙ্গে নিজের মানসিকতাকে সম্পৃক্ত করতে অনেক সহজবোধ করেন। পুরুষরা তাদের কেবলমাত্র ভালোবাসার উপাদান হিসেবে নয় প্রকৃত বন্ধু হিসেবে পায়।
স্ত্রী হিসেবে অনন্য: বেশির ভাগ পুরুষের কাছে দুষ্টু মেয়েরা স্ত্রী হিসেবে বিছানাতেও খুব দুষ্টু হিসেবে স্বীকৃত হয়েছেন। স্বামী-স্ত্রী দুজনের একান্ত সময়কে গুণগত মানসম্পন্ন করে তুলতে দুষ্টু প্রকৃতির মেয়ে কখনো কুন্ঠিত কিংবা লজ্জিত হন না
প্রেম, ভালোলাগা কিংবা মন্দ লাগা মানুষ মনের ভেতর বিভিন্নভাবে অনুভব করে। প্রতিটা মানুষ স্বতন্ত্র বৈশিষ্টের অধিকারী। সুতরাং একজনের যা অসাধারণ সৌন্দর্য্যমণ্ডিত সেটা অন্য জনের কাছে নাও হতে পারে। তারপরেও গড়পড়তা বলে একটা ব্যাপারতো থেকেই যায়। চলুন আজ সিম্পল একটা বিষয় ‘পুরুষ কেন দুষ্টু প্রকৃতির মেয়ে পছন্দ করে’ নিয়ে আলোচনা করলে কেমন হয়! নিশ্চয়ই পুরুষদের কাছ থেকে পরস...্পর বিরোধী নানারকম তথ্য পাওয়া যাবে।ওকে! আলোচনার আগে আপনাকে একটু খেই ধরিয়ে দেই, আপনি কি জানেন! গুডি গুডি টাইপ মেয়েরা শুধু স্বর্গে যেতে পারে আর দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা সবখানে যেতে পারে। এখানেই লুকিয়ে থাকতে পারে কোনো রহস্য। এবার তবে সেই কারণগুলো মন থেকে উগড়ে দিন। অতলষ্পর্শীকে আবিস্কার করার নেশাতুর আগ্রহ তো সবারই অদম্য। জানিয়ে দিন তবে রহস্যটা কি!
কোনো একটা অজানা কারণে পুরুষেরা দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েদের পছন্দ করে থাকে। ব্যাপার টা আসলে সেই আবিস্কার হেতু! পুরুষের এই দুষ্টু মেয়ে কেন্দ্রীক ব্যাপার স্যাপার নিয়ে সম্প্রতি জরিপ কাজ পরিচালনা করেছে জি নিউজ। পুরুষদের কাছ থেকে পাওয়া নানা রকম তথ্য খণ্ডিয়ে গড়পড়তা ছয়টি কারণকে উল্লেখযোগ্য বলে ধারণা করা হয়েছে। চলুন চোখ রাখি।
সম্পর্কের গভীরতা চেয়ে ব্যস্ত হননা: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা একটু সতন্ত্র ও স্বাধীনচেতা হয়ে থাকে আর সেকারণেই তারা দীর্ঘকালীন একটি সম্পর্কে নিজেকে আবদ্ধ করে রাখতে চায়না। সম্পর্কের গভীরতার বিষয়টি তাদের কাছে গৌণ। বাবা-মায়ের মাথার বোঝা হয়ে থাকতে নারাজ ওই মেয়েরা পুরুষের নোংরা মানসিকতাকে হেলায় ঠেলে দিতে কখনো পিছপা হয়না। পুরুষরা মেয়েদের বোল্ড মাইন্ড পছন্দ করে।
আকর্ষণীয় পোশাক: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা তাদের নিজস্ব স্বভাব গুণেই পুরুষদের চোখে নিজেদের আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। উল্লেখযোগ্য কারণ হলো পোশাক পরিচ্ছদ। তারা নিঃর্দ্বিধায় পুরুষদের চোখে আকর্ষণীয় সব উদ্দীপক পোশাক পড়তে পারে। পুরুষদের চোখে হাই হিল, সর্ট স্কার্ট ও সিস্নভলেস পোশাকের থেকে আকর্ষণীয় তো কিছু হতে পারে না।
অসাধারণ সেন্স অব হিউমার: পুরুষদের আসরে জুসি ল্যঙ্গোয়েজ আর ডার্টি জোকস্ থাকবেনা সেটা কি ভাবা যায়! এই পরিস্থিতিতে দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েদের অসাধারণ সেন্স অব হিউমার প্রকাশ পায়। হাস্যরসের খানিকটা তাদেরও তো জানা। সুতরাং পাল্টা জুসি ল্যাঙ্গোয়েজ দিয়ে তারাও আসর জমাতে সক্ষম। নিজেকে যে কোনো পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেয়ার ক্ষমতা তাদের মধ্যে দুর্দান্ত।
এটা দরকার, এটা চাই: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা কখনোই বলবে না মিউজিকটা উচ্চস্বরে হয়েছে, ক্ষুধা লেগেছে অথবা তাদের ঠাণ্ডা কিংবা গরম লাগছে। তারা কথা বলে অথবা ব্যাখ্যা দিয়ে সময় নষ্ট করতে পছন্দ করেন না। তারা উঠবে- রেডিওটা বন্ধ করবে, নিজের জন্য স্যান্ডউইচের ব্যবস্থা করবে, হ্যাঙ্গার থেকে নিজের জন্য জ্যাকেট নামিয়ে নেবে।
চিন্তাশীলতায় সমমনা: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা মানসিক দিক দদিয়ে পুরুষের অনেক কাছাকাছি চলে আসতে পারে। তারা পুরুষের প্রতিপক্ষ হতে পছন্দ করেন না। পুরুষরাও তাদের সঙ্গে নিজের মানসিকতাকে সম্পৃক্ত করতে অনেক সহজবোধ করেন। পুরুষরা তাদের কেবলমাত্র ভালোবাসার উপাদান হিসেবে নয় প্রকৃত বন্ধু হিসেবে পায়।
স্ত্রী হিসেবে অনন্য: বেশির ভাগ পুরুষের কাছে দুষ্টু মেয়েরা স্ত্রী হিসেবে বিছানাতেও খুব দুষ্টু হিসেবে স্বীকৃত হয়েছেন। স্বামী-স্ত্রী দুজনের একান্ত সময়কে গুণগত মানসম্পন্ন করে তুলতে দুষ্টু প্রকৃতির মেয়ে কখনো কুন্ঠিত কিংবা লজ্জিত হন না
No comments:
Post a Comment
Note: only a member of this blog may post a comment.