Computer নিম্মে উল্লেখিত সবগুলো
আথবা যে কোন একটি লক্ষণ দেখা গেলে জানতে
হবে কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়াছে।
যথাঃ-
১। কম্পিউটার প্রোগ্রাম ফাইল ওপেন করতে
সাধারন ভাবে বেশি সময় লাগবে। ২। কম্পিউটারের মেমোরি হ্রাস পাবে।
ফলে কম্পিউটার এর স্পীড (গতি) কমে যাবে।
৩। কম্পিউটার চালু অবস্তায় চলমান কাজের
সাথে সংশ্লিস্ট নয় এমন কিছু র্বাতা প্রদর্শিত
হবে। যেমনঃ-
File not Found, Out Of Memory ইত্যাদি।
৪। কম্পিউটার হ্যাং (কোন কাজ করার
সুযোগ না দেওয়া) হতে পারে।
৫। নতুন প্রোগ্রাম ইন্সটলের সময় স্বাভাবিক
অপেক্ষা বেশী সময় লাগবে।
৬। চলমান কাজের ফাইল গুলো বেশি জায়গা দখল করবে।
৭। কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় লাগবে।
৮। কাজ করার সময় হঠাৎ বন্ধ হতে পারে।
৯। কম্পিউটার এর ফাইল গুল এমন নাম
ধারণ করবে যা পড়া যায়না।
১০। হার্ডডিস্কে ফ্রী স্পেস কমে যায়। ১১। ডিস্ক এক্সিস-এ বেশী সময় লাগবে।
১২। Exe, Com, bat ইত্যাদি ফাইল
গুলো নষ্ট করে দেয়।
১৩। আনেক ফাইল হিডেন (Hidden)
করে দেয়।
এছাড়া অনেক আবাস্তব বার্তা (Message) দিবে।
উপরন্ত বিষয় গুলো যে কোন একটি দেখা দিলে
বুঝতে হবে কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত
হয়েছে।
আথবা যে কোন একটি লক্ষণ দেখা গেলে জানতে
হবে কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়াছে।
যথাঃ-
১। কম্পিউটার প্রোগ্রাম ফাইল ওপেন করতে
সাধারন ভাবে বেশি সময় লাগবে। ২। কম্পিউটারের মেমোরি হ্রাস পাবে।
ফলে কম্পিউটার এর স্পীড (গতি) কমে যাবে।
৩। কম্পিউটার চালু অবস্তায় চলমান কাজের
সাথে সংশ্লিস্ট নয় এমন কিছু র্বাতা প্রদর্শিত
হবে। যেমনঃ-
File not Found, Out Of Memory ইত্যাদি।
৪। কম্পিউটার হ্যাং (কোন কাজ করার
সুযোগ না দেওয়া) হতে পারে।
৫। নতুন প্রোগ্রাম ইন্সটলের সময় স্বাভাবিক
অপেক্ষা বেশী সময় লাগবে।
৬। চলমান কাজের ফাইল গুলো বেশি জায়গা দখল করবে।
৭। কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় লাগবে।
৮। কাজ করার সময় হঠাৎ বন্ধ হতে পারে।
৯। কম্পিউটার এর ফাইল গুল এমন নাম
ধারণ করবে যা পড়া যায়না।
১০। হার্ডডিস্কে ফ্রী স্পেস কমে যায়। ১১। ডিস্ক এক্সিস-এ বেশী সময় লাগবে।
১২। Exe, Com, bat ইত্যাদি ফাইল
গুলো নষ্ট করে দেয়।
১৩। আনেক ফাইল হিডেন (Hidden)
করে দেয়।
এছাড়া অনেক আবাস্তব বার্তা (Message) দিবে।
উপরন্ত বিষয় গুলো যে কোন একটি দেখা দিলে
বুঝতে হবে কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত
হয়েছে।
No comments:
Post a Comment
Note: only a member of this blog may post a comment.