তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (ICT )বিষয়ের উপর ৫০ টি সাধারন জ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি ও সকল সরকারী চাকুরী পরীক্ষার জন্য খুবই গূরূত্বপূর্ন ।

 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (ICT )বিষয়ের উপর ৫০ টি সাধারন জ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি ও সকল সরকারী চাকুরী পরীক্ষার জন্য খুবই গূরূত্বপূর্ন ।

১) কম্পিউটার আবিস্কার করেন- হাওয়ার্ড আইকেন।

Note: অনেকে বলে চার্লস ব্যাবেজ আধুনিক কম্পিউটার আবিষ্কার করেছেন। এটা মিথ্যা। তবে তিনি আধুনিক কম্পিউটার তৈরীর জন্য অ্যানালিটিকেল ইঞ্জিন নামের একটি ইঞ্জিন তৈরী করেন। কিন্তু তিনি মারা যাওয়ার কারনে তার জীবদ্দশায় পুরো কাজটি সম্পন্ন করে যেতে পারেননি। অবশেষে জর্জ হাওয়ার্ড আইকেন নামের একজন বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ এর অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন ব্যবহার করে প্রথম ইলেক্ট্রিকেল কম্পিউটার MARK-1 তৈরী করেন। এজন্য আইকেন কে প্রথম ইলেক্ট্রিকেল কম্পিউটারের আবিষ্কারক বলা হয়ে থাকে এবং চার্লস ব্যাবেজকে  কম্পিউটারের জনক বলা হয়ে থাকে।

২) কম্পিউটারের জনক – চার্লস ব্যাবেজ।
Note: আধুনিক কম্পিউটারের জনক – জন ভন নিউম্যান
৩) বিশ্বের সর্ব প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার হল – ENIAC.
৪) প্রথম বানিজ্যিক ভাবে বাজারে আসা কম্পিউটার – UNIVAC
৫) এনালগ এবং ডিজিটাল কম্পিউটারের সমন্বয়ে ঘটিত – হাইব্রিড কম্পিউটার।
৬) কম্পিউটার সফটওয়্যার জগতে নামকরা প্রতিষ্ঠান – মাইক্রোসফট।
৭) পৃথিবীর প্রথম গণনাযন্ত্রের নাম – অ্যবাকাস।(চীনে তৈরী)
৮) বাংলাদেশে প্রথম কম্পিউটার আসে – ১৯৬৪ সালে।
৯) বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটার স্থাপন করা হয় – পরমানু শক্তি কেন্দ্র।
১০) বাংলাদেশ প্রচলিত প্রথম কম্পিউটার – IBM 1620.
১১) ল্যাপটপ বা নোটবুক প্রথম তৈরী করেন – এপসন কম্পানি। (১৯৮১ সালে)
১২) কম্পিউটারের মস্তিস্ক বা ব্রেন হিসেবে কাজ করে – প্রসেসর।
১৩) প্রথম  কম্পিউটার মাউস আবিষ্কার করেন – ডগলাস এঙ্গেলবার্ট
১৪) কম্পিউটারের ইনপুট ডিভাইস হল – কীবোর্ড, মাউস, স্ক্যানার, OCR, OMR.
১৫) আউটপুট ডিভাইস হল – মনিটর, প্রিন্টার, স্পিকার, সিপিইউ।
১৬) OMR হল Optical Mark Reader. এটি পেন্সিল বা কালির দাগ বোঝাতে পারে। নৈব্যক্তিক পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন, জনমত জরিপ, আদমশুমারীর কাজে ব্যবহৃত হয়।
১৭) বিশ্বের একমাত্র এবং প্রথম কম্পিউটার জাদুঘর অবস্থিত – যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায়।
১৮) কম্পিউটারের প্রধান প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ডকে – মাদার বোর্ড বলে।
১৯) সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটার হল – সুপার কম্পিউটার।
২০) প্রথম মাইক্রো কম্পিউটার হল – এ্যাপেল।
২১) মাইক্রো প্রসেসর আবিষ্কৃত হয় – ১৯৭১ সালে।
২২) কম্পিউটার পদ্ধতির প্রধান দুটি অংশ হল – হার্ডওয়্যার ও সফটওয়ার।
২৩) কম্পিউটারের তথ্য দেখার জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় – কী বোর্ড।
২৪) পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারের প্রধান বিশেষত্ব হল – কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
২৫) IC চিপ দিয়ে তৈরী প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার – IBM system 360.
২৬) বিজয় অভ্র হল – বাংলা লেখার সফটওয়ার।
২৭) ROM হল Read Only Memory. এটিকে কম্পিউটারের স্থায়ী শক্তি বলা হয়।
২৮) RAM হল Random Access Memory. এটি কম্পিউটারের অস্থায়ী স্মৃতি।
২৯) কম্পিউটার থেকে কম্পিউটার এর তথ্য আদান প্রধানের প্রযুক্তিকে বলে – ইন্টারনেট।
৩০) মাইক্রোসফটের সার্চ ইঞ্জিন – Bing
৩১) হার্ড ডিস্ক মাপার একক হল – গিগাবাইট।
৩২) ১ বাইটে বিটের সংখ্যা ৮।
৩৩) ১ কিলোবাইটে বিটের সংখ্যা 1024।
৩৪) কম্পিউটার বাগ হলো- কম্পিউটারের অন্তর্নিহিত ভুল।
৩৫) ক্যাসপারস্কি হলো একটি – এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার।
৩৬) কম্পিউটারের প্রথম প্রোগ্রামিং ভাষা- FORTRAN.
৩৭) কম্পিউটারে কাজের গতি প্রকাশ করা হয় – ন্যানো সেকেন্ড।
৩৮) কম্পিউটারের ডিজিটাল পদ্ধতির অভ্যন্তরে সাধারনত ব্যবহৃত সংখ্যা হলো- বাইনারী পদ্ধতি
৩৯) UNIX হলো একটি – অপারেটিং সিস্টেম।
৪০) ল্যাপটপ এবং পামটপ হল- ছোট কম্পিউটার।
৪১) বিশ্বব্যাপী বিপর্যয় সৃষ্টিকারী “CIH” ভাইরাস কম্পিউটারে আক্রমণ করে – ২৬ এপ্রিল,১৯৯৯
৪২) কম্পিউটার চালু করা বা পুনঃচালু করার প্রক্রিয়াকে বলে – Boot
৪৩) ডেটা এনক্রিপশন ও ডিক্রিপশনের নিয়ম – ক্রিপ্টোগ্রাফী
৪৪) উন্মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম – Redhat Linux
৪৫) Touch pad একটি – ইনপুট ডিভাইস.
৪৬) The extension of a file ‘PDF’ stands for – Portable Document File
৪৭) কম্পিউটারের ক্ষেত্রে তথ্য পরিবহনের জন্য পরিবাহী পথকে বলা হয়- বাস
৪৮) রিয়েল টাইম অ্যাপ্লিকেশন বা মাল্টিমিডিয়া ডাটা ট্রান্সফারে বেশি ব্যবহৃত হয় কোনটি? – Isochronous
৪৯) বাসের গতি মাপা হয় – মেগাহার্টজে।
৫০) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি জনক বলা হয়- ক্লাউডি এলউড শ্যানন


Share:

Related Posts:

No comments:

Post a Comment

Note: only a member of this blog may post a comment.

Fiverr Offer

Popular Posts

Powered by Blogger.

Labels

Labels

Popular Posts

Labels