একটা মেয়ে। দেখতেও
বেশ সুন্দরী।
একটা প্রাইভেট
ভার্সিটি তে পড়ে। তার
সাথে মাহমুদ নামে এক
...
ছেলের সাথে সম্পর্ক
আছে। মাহমুদ আর
নীলা একে একে অপরকে খুব
ভালবাসে। মাহমুদ
পড়াশুনার
কারনে লন্ডনে থাকে।
সেখানে সে ল পড়ছে।
নীলা আর মাহমুদের
মধ্যে প্রায় ৪ বছরের
সম্পর্ক। নীলা আর
মাহমুদ উভয়ের
পরিবারের
সম্মতিতে তাদের
বিয়ে ঠিক হয়।
ফোনে তাদের
বিয়ে হবে। বিয়ের জন্য
মাহমুদের ফ্রেন্ড
কেনা কাটা করে।
নীলার জন্য জামদানী,
ডায়মন্ডের নাক ফুল
ইত্যাদি কেনা হয়।
বিয়ের দিন ঠিক
হয়ে আছে। আজ রাত
পেরোলেই কাল বিয়ে।
কিন্তু পরদিন বিয়ে হয়
না। নীলার ফোন বিয়ের
আগের রাত থেকেই বন্ধ।
মাহমুদ তার বন্ধুকে ফোন
দিয়ে ঘটনা কি জানতে চায়?
ফ্রেন্ড জানায় বাদ
দে ওই মেয়ের কথা। ওই
মেয়ে খারাপ। সে অন্য
একজনকে বিয়ে করবে।
নীলার
অনুরোধে মাহমুদের
ফ্রেন্ড নাইম কে এই
মিথ্যা কথা গুলো বলতে হয়।
মাহমুদ কিছুতেই
মেনে নিতে পারে না।
সে নির্বাক
হয়ে বসে থাকে। বিয়ের
আগের রাতে নীলা অসুস্থ
হয়ে পড়েছিল। তার
চেহারা ক্রমশ
ফ্যাকাসে হয়ে আসছিলো।
তার পরিবারের লোকজন
তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে।
জানা যায় নীলার ব্লাড
ক্যান্সার হয়েছে।
নীলা কিছুতেই
মাহমুদকে তার জীবনের
সাথে জড়াতে চাইছে না।
নীলা বলে আমি আর
মাত্র কয়েক মাস,
আমি ওকে এই
কয়েকটা দিনের জন্য
ঠকাতে পারবো না। ওর
জীবন আমি নষ্ট
করে দিতে চাই না।
নীলা নাইম কে মেসেজ
করে, নাইম যেন
মাহমুদকে ভুল বোঝায়,
যেন বলে নীলা তার
সাথে টাইম পাস
করেছে। সে অন্য
ছেলেকে ভালবাসে তার
সাথে বিয়ে ঠিক
হয়েছে, নীলা খারাপ
একটা মেয়ে ইত্যাদি।
কিন্তু নাইম
পারে না তার
বন্ধুকে এই
কথা গুলো বলতে। নাইম
মাহমুদকে সব বলে দেয়।
মাহমুদ সব জানার পর
নীলার সাথে অনেক
কষ্টে যোগাযোগ করে,
কেননা নীলা মাহমুদকে ভুল
বোঝাতে চেয়েছিল।
মাহমুদকে নীলা অনেক
বোঝায়। মাহমুদের এক
কথা "
আমি তোমাকে ভালবাসি,
তুমি যদি একদিন বাঁচো...
আমি তাও
তোমাকে বিয়ে করবো...
আমি ওই একটা দিন
তোমাকে নিয়ে বাঁচতে চাই.
আছে। মাহমুদ আর
নীলা একে একে অপরকে খুব
ভালবাসে। মাহমুদ
পড়াশুনার
কারনে লন্ডনে থাকে।
সেখানে সে ল পড়ছে।
নীলা আর মাহমুদের
মধ্যে প্রায় ৪ বছরের
সম্পর্ক। নীলা আর
মাহমুদ উভয়ের
পরিবারের
সম্মতিতে তাদের
বিয়ে ঠিক হয়।
ফোনে তাদের
বিয়ে হবে। বিয়ের জন্য
মাহমুদের ফ্রেন্ড
কেনা কাটা করে।
নীলার জন্য জামদানী,
ডায়মন্ডের নাক ফুল
ইত্যাদি কেনা হয়।
বিয়ের দিন ঠিক
হয়ে আছে। আজ রাত
পেরোলেই কাল বিয়ে।
কিন্তু পরদিন বিয়ে হয়
না। নীলার ফোন বিয়ের
আগের রাত থেকেই বন্ধ।
মাহমুদ তার বন্ধুকে ফোন
দিয়ে ঘটনা কি জানতে চায়?
ফ্রেন্ড জানায় বাদ
দে ওই মেয়ের কথা। ওই
মেয়ে খারাপ। সে অন্য
একজনকে বিয়ে করবে।
নীলার
অনুরোধে মাহমুদের
ফ্রেন্ড নাইম কে এই
মিথ্যা কথা গুলো বলতে হয়।
মাহমুদ কিছুতেই
মেনে নিতে পারে না।
সে নির্বাক
হয়ে বসে থাকে। বিয়ের
আগের রাতে নীলা অসুস্থ
হয়ে পড়েছিল। তার
চেহারা ক্রমশ
ফ্যাকাসে হয়ে আসছিলো।
তার পরিবারের লোকজন
তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে।
জানা যায় নীলার ব্লাড
ক্যান্সার হয়েছে।
নীলা কিছুতেই
মাহমুদকে তার জীবনের
সাথে জড়াতে চাইছে না।
নীলা বলে আমি আর
মাত্র কয়েক মাস,
আমি ওকে এই
কয়েকটা দিনের জন্য
ঠকাতে পারবো না। ওর
জীবন আমি নষ্ট
করে দিতে চাই না।
নীলা নাইম কে মেসেজ
করে, নাইম যেন
মাহমুদকে ভুল বোঝায়,
যেন বলে নীলা তার
সাথে টাইম পাস
করেছে। সে অন্য
ছেলেকে ভালবাসে তার
সাথে বিয়ে ঠিক
হয়েছে, নীলা খারাপ
একটা মেয়ে ইত্যাদি।
কিন্তু নাইম
পারে না তার
বন্ধুকে এই
কথা গুলো বলতে। নাইম
মাহমুদকে সব বলে দেয়।
মাহমুদ সব জানার পর
নীলার সাথে অনেক
কষ্টে যোগাযোগ করে,
কেননা নীলা মাহমুদকে ভুল
বোঝাতে চেয়েছিল।
মাহমুদকে নীলা অনেক
বোঝায়। মাহমুদের এক
কথা "
আমি তোমাকে ভালবাসি,
তুমি যদি একদিন বাঁচো...
আমি তাও
তোমাকে বিয়ে করবো...
আমি ওই একটা দিন
তোমাকে নিয়ে বাঁচতে চাই.
No comments:
Post a Comment
Note: only a member of this blog may post a comment.